The Reason Why Freelancers do Not Succeed in The Marketplace

The Reason Why Freelancers do Not Succeed in The Marketplace

The Reason Why Freelancers do Not Succeed in The Marketplace


The Reason Why Freelancers do Not Succeed in The Marketplace
The Reason Why Freelancers do Not Succeed in The Marketplace

The Reason Why Freelancers do Not Succeed in The Marketplace

যে সকল কারনে অনলাইন আয়ে এখনো সফলতা পাচ্ছে না নতুন ফ্রিলেন্সাররা তাহলো জানার কাজে প্রোফেশনাল না থাকা বাংলাদেশে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং-ব্লগিং এর মাধ্যমে আয়ের ট্রেন্ড শুরু হয়েছে প্রায় ৬ বৎসর যাবৎ। যদিও আরও অনেক আগে থেকেই বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সিং-ব্লগিং জনপ্রিয় অনলাইন পেশা হিসাবে সমাদৃত হয়েছে।

 মার্কেটপ্লেস এ ফ্রিলান্সারদের সফলতা না পাওয়ার কারন

কিন্তু ফ্রিল্যান্স আউটসোসিং এ মূল্যায়নের এখনি সময়। যে সকল কারনে অনলাইন আয়ে এখনো সফলতা পাচ্ছে না নতুন ফ্রিলেন্সাররা জানার এখনো অনেক বাকি

ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা না পাওয়ার কারনসমূহঃ


১. নিদ্দিষ্ট বিষয়ে পরিপূর্ণ দক্ষতা না থাকা। 

উদাহরণস্বরুপ, বায়ার আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস টেমপ্লেটের একটি কাজ করতে বলল। এখানে শুধু যেনতেন একটি টেমপ্লেট তৈরি করলেই হবে না, টেমপ্লেটটা কতটা মানসন্মত ও প্রফেশনাল হল তা বিবেচ্য।

২. আপওয়ার্ক বা অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ১০০% প্রোফাইল কমপ্লিট না থাকা।

৩. ইংরেজি কমিনিউকেশনে নূন্যতম যোগ্যতা না থাকাঃ

কমপক্ষে প্রজেক্ট বিবরণ বুঝতে পারা, বায়ারের মেসেজ বুঝতে পারা এবং বায়ারকে আপনার বক্তব্য বুঝাতে পারা-এতটুকু ইংরেজি দক্ষতা থাকতে হবে।

৪. রেসপন্স করতে দেড়ী করাঃ 

বায়ার যে কোন সময় আপনাকে নক করতে পারে। এজন্য, সর্বদা অনলাইনে অ্যাকটিভ থাকা। বায়ার নক করলে যতদ্রুত সম্ভব রিপ্লাই দেওয়া।

৫. স্কিল টেষ্ট না দেওয়াঃ 

নির্দ্দিষ্ট বিষয়ে স্কিল টেষ্ট দেওয়ার মাধ্যমে প্রোফাইলকে সমৃদ্ধ করতে হবে। উদাহরণস্বরুপঃ ডাটা এন্ট্রি কাজের Ms Word, Excel, U.S. English Basic Skills ইত্যাদি টেষ্ট দিতে হবে। ওয়েব ডিজাইনের জন্য রিলেটেড টেষ্ট যেমনঃ Html, CSS, wordpress, joomla ইত্যাদি টেষ্ট দিতে হবে। এসব স্কিল টেষ্ট প্রোফাইলে প্রদর্শিত হওয়ায় কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।

৬. সুন্দর ও রিলেটেড কভার লেটার না লেখাঃ 

বিড করার সময় কভার লেটার হতে হবে সুনির্দ্দিষ্ট। কভার লেটারে প্রজেক্ট বিবরণ আপনি ভালমত বুঝতে পেরেছেন এবং আত্ববিশ্বাস ফুটিয়ে তুলতে হবে।

৭. পোর্টফোলিও কতটা প্রফেশনালমানের তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

কারণ, বায়ার প্রাথমিকভাবে একজন ফ্রিল্যান্সারের পোর্টফোলিও পর্যবেক্ষণ করে। এজন্য, যে বিষয়ে কাজ করতে চান তার লাইভ পোর্টফোলিও দেওয়ার চেষ্টা করুন। যেমনঃ আপনি যদি SEO/লিংক বিল্ডিং এর কাজ করতে চান, তবে এ বিষয়ক কাজ প্র্যাকটিক্যালি সফলতার সাথে করে তার স্ক্রীণশট নিয়ে পোর্টফোলিও রাখুন।
 
নোটঃ এক্ষেত্রে, যেসব ফ্রিল্যান্সারদের ভাল রেটিং ও রেপুটেশন রয়েছে তাদের পোর্টফোলিও দেখে আইডিয়া নিয়ে পোর্টফোলিও সাজাতে পারেন।

৮. বিডের সময় সুনির্দ্দিষ্ট Sample এটাচ না করাঃ

এটা ‍খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিডের সময় যে Sample ফাইলটি এটাট করবেন তা সুনির্দ্দিষ্ট ও প্রফেশনালমানের হওয়া বাঞ্চনীয়। ধরুন, আপনি Psd to Html একটি কাজে বিড করেছেন, এক্ষেত্রে পূর্বেই Psd to Html এর সুন্দর ও প্রফেশনালমানের কয়েকটি ডিজাইন করে রাখুন। বিড করার সময় এটাচ করে দিন। অথবা, এসইও এর কাজে বায়ার চাইল.edu ব্যাকলিংকের কাজ। আপনি বিডের সময় এটাচ করলেট Social Bookmarking এর স্ব্যাম্পল। এতে কাজ পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকবে না।

৯. সহজ কাজে বিড, কঠিন কাজে বিড না করাঃ

বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সার সহজ কাজ যেমনঃ ডাটা এন্ট্রি রিলেটেড কাজে বিড করে। ফলে বিশাল প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হয়। এক্ষেত্রে, তুলনামূলক একটু কঠিন যেখানে প্রতিযোগিতা কম সেসব কাজে নিজেকে দক্ষ করে বিড করলে দ্রুত সফলতা পাওয়া সম্ভব। উদাহরণস্বরুপঃ ওয়েব ডিজাইন ও ডেভলপমেন্টের অনেক শাখা প্রশাখা রয়েছে। আপনি নরমাল ফটোশপ ও Html/Css দিয়ে ভালমানের সাইট ডিজাইন শিখুন। অথবা ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা যে কোন একটি সিএমএস শিখুন। দেখবেন এসব কাজে প্রতিযোগিতা ‍তুলনামূলক কম।

১০.  ভালো মেন্টর বা ট্রেনিং সেন্টার এর অভাব :


ভালো মেন্টরের অভাবে বা ভালো ট্রেনিং সেন্টার অভাবে অনেকে ফ্রিল্যান্কিং এ এগুতে পারছে না।  তবে আপনি গুগল করেন এসইও ট্রেনিং বাংলাদেশ আর দেখে নেন গুগলের ১ম পেজ এ সার্চ রেজাল্টস। ঐখান থেকে আপনি ভালো কোনো ট্রেনিং কোর্স পাবেন যেখান থেকে আপনি কোর্স করতে পারেন।

Newer Posts Older Posts

Related posts